তরঙ্গ (Waves) :
তরঙ্গ একটি স্পন্দন যা কণার পরিবহণ ছাড়াই এক জায়গায় থেকে অন্য জায়গায় শক্তি প্রবাহ করে।
তরঙ্গ দুই ধরনের হয়—
1. যান্ত্রিক তরঙ্গ।
2. তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ।
যান্ত্রিক তরঙ্গ (Mechanical waves) :
যান্ত্রিক তরঙ্গকে আরও দুই ভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
1. অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
2. তির্যক তরঙ্গ।
অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ (Longitudinal waves) : যদি মাধ্যমের কণার তরঙ্গ প্রসারণের দিকে কম্পন হয়, তবে তাকে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ বলে।
উদাহরণ : শব্দ তরঙ্গের বায়ু অণুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ হিসাবে বিস্তার লাভ করে।
• Sound waves (শব্দ তরঙ্গ)-এর বিস্তারের জন্য মাধ্যম (solid/liquid/gas) এর প্রয়োজন এইজন্য একে mechanical waves বলে। কিন্তু light/radio waves-এর বিস্তারের জন্য মাধ্যম-এর প্রয়ােজন হয় না, vacuum-এর মধ্য দিয়েও যেতে পারে, এজন্য এদের electromagnetic বলে ।
• চাঁদে কোন বাতাস নেই তাই ওখানে মহাকাশচারীরা (astronauts) নিজেদের মধ্যে কথা বলার জন্য তারবিহীন যন্ত্রাংশ (wireless set) বা বেতার তরঙ্গ (radio waves) ব্যবহার করে।
• শব্দের গতিবেগ জলে বাতাসের তুলনায় 5 গুণ বেশি হয় এবং এর ইস্পাত ও লােহার মধ্যে 15 গুণ দ্রুতগতি সম্পন্ন হয়।
তির্যক তরঙ্গ (Transverse waves) : যদি মাধ্যমের কণার তরঙ্গের প্রবাহের দিকে লম্বভাবে কম্পন হয় । তবে এটিকে তির্যকতরঙ্গ বলে।
উদাহরণ :
জলপৃষ্ঠের তরঙ্গ, তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ
তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ (Electromagnetic waves) : এই তরঙ্গ প্রসারের জন্য কোন মাধ্যমের প্রয়ােজন হয় না এবং শূন্য মাধ্যমের মধ্য দিয়ে প্রসারিত হতে পারে।
উদাহরণ : এক্স-রশ্মি, ক্যাথােড রশ্মি, আললা ইত্যাদি।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য –
• দোলন (Oscillation) : একটি তরঙ্গের সম্পূর্ণ চক্রকে বলা হয় দোলন।
• বিস্তার (Amplitude) : একটি তরঙ্গের মধ্যবর্তী অবস্থান থেকে শীর্ষস্থানের মধ্যবর্তী অংশের লম্ব দূরত্বকে ওই তরঙ্গের বিস্তার বলে।
•তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (Wave length) : একটি তরঙ্গের দুটি পরস্পর শীর্ষবিন্দুর মধ্যবর্তী দৈর্ঘ্যকে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বলে।
• কম্পাঙ্ক (Frequency) : প্রতি সেকেন্ডে স্পন্দনের সংখ্যাকে তরঙ্গের কম্পাঙ্ক বলা হয়, এর একক হল হার্জ কম্পাঙ্ক (f) = 1/সময় কাল (t)
• সময় কাল (Time Period) : একটি দোলন সম্পূর্ণ করার জন্য তরঙ্গ দ্বারা গৃহীত মােট সময় তরঙ্গের বেগ = তরঙ্গ দৈর্ঘ্য x কম্পাঙ্ক
শব্দ তরঙ্গ (Sound wave)
এটি একটি যান্ত্রিক তরঙ্গ যা অনুদৈর্ঘ্য এবং তির্যক উভয় তরঙ্গের বৈশিষ্ট্যকে বােঝায়। প্রবাহীর মধ্যে দিয়ে যেমন গ্যাস, তরল বা প্লাজমা অবস্থার মধ্যে দিয়ে শব্দ তরঙ্গ অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ হিসাবে বিস্তার করে এবং কঠিনের মধ্যে দিয়ে শব্দের বেগ বেশি হয়।
• শব্দ তরঙ্গ 20 হার্জ থেকে 20,000 হার্জ পর্যন্ত মানুষের কানের জন্য শ্রবণশীল হয় ।
• যদি একটি শব্দ তরঙ্গের কম্পাঙ্ক 20 হার্জ-এর কম হয়, তাহলে একটি ইনফ্রাসােনিক বা সাব সসানিক কম্পাঙ্ক নামে পরিচিত হয়।
• যদি একটি শব্দ তরঙ্গের কম্পাঙ্ক 20,000 হার্জ-এর বেশি হয়, তহালে এটি আলট্রাসােনিক কম্পাঙ্ক নামে পরিচিত হয়।
• মানুষ আলট্রাসােনিক ও ইনফ্রাসােনিক তরঙ্গকে সনাক্ত করতে পারে না, কিন্তু কিছু জন্তু যেমন কুকুর, বাদুড়, বিড়াল ইত্যাদি আলট্রাসােনিক তরঙ্গকে সনাক্ত করতে পারে।
• বাদুড় তাদের শিকারের পূর্বাভাস বােঝার জন্য আলট্রাসােনিক তরঙ্গ ব্যবহার করে।
• জাহাজ এবং সাবমেরিন দ্বারা জলাশয়ের গভীরতা পরিমাপের জন্য বা শব্দবিজ্ঞান এবং ব্যাপ্তির প্রযুক্তি (SONAR Sound Navigation and Ranging) ব্যবহার করে বাধাটির অবস্থান সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করতে ব্যবহৃত হয়।
• কণার কম্পন দ্বারা শব্দটি উৎপন্ন হয় এবং শব্দের গতি নির্ভর করে প্রসারের মাধ্যমের কণার ঘনত্বের উপর। সুতরাং শব্দের গতি সর্বাধিক হয় কঠিনে, তরলে হয় মাঝারি এবং তুলনামূলকভাবে কম হয় গ্যাসীয় মাধ্যমে।
• যদি তাপমাত্রা বেড়ে যায়, স্পন্দন দ্রুততরভাবে সঞ্চালিত হয় এবং বাতাসের তাপমাত্রায় প্রতি 1 ডিগ্রী সেলসিয়াস বৃদ্ধিরফলে প্রতি সেকেন্ডে 0.61 মিটার গতি বৃদ্ধি পায়।
শব্দের বৈশিষ্ট্য (Features of Sound)
তীব্রতা (Intensity) : শব্দটির তীব্রতা বলতে বােঝায় এককক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে লম্বভাবে অতিক্রান্ত শব্দ তরঙ্গেরক্ষমতাকে বােঝায়। শব্দটির তীব্রতা তরঙ্গের বিস্তারের সঙ্গে সামানুপাতিক এবং উৎস ও পর্যবেক্ষকের মধ্যবর্তী দূরত্বের সঙ্গে ব্যাস্তানুপাতিক।
• শব্দের মাত্রা (Loudness) : শব্দের মাত্রা নির্ভর করে শব্দ তরঙ্গের তীব্রতার উপর।
• তীক্ষ্ণতা (Pitch) ; শব্দের কম্পাঙ্কের ওপর তীক্ষ্ণতা নির্ভর করে। শব্দের এই ধর্ম চড়া এবং খাদের সুরের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে। শিশুদের ও মহিলাদের শব্দের তীক্ষ্ণতা পুরুষদের তুলনায় বেশি।
• গুণ (Quality) : শব্দের এই বৈশিষ্ট্যটি একই বিস্তারের কম্পাঙ্ক এবং আলাদা শব্দ দুটির উৎসগুলির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করতে আমাদের সাহায্য করে। অভিঘাত তরঙ্গ (Shock Waves) যদি কোন বস্তু সুপারসােনিক গতিতে বায়ুর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন সেটি একটি শঙ্কু আকৃতির বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। একে অভিঘাত তরঙ্গ বলে। কোন বস্তুর গতিবেগ যদি শব্দের বেগের থেকে বেশি হয়, তখন সেই বেগকে বলা হয় সুপারসসানিক বেগ। সুপারসসানিক গতিবেগকে পরিমাপ করা হয় ম্যাক সংখ্যা দিয়ে, যেটি হল বস্তুর গতিবেগ এবং শব্দের গতিবেগের অনুপাত।
1. যদি ম্যাক সংখ্যা 1-এর বেশি হয়, তাহলে বস্তুটিকে সুপারসােনিক বলে।
2. যদি ম্যাক সংখ্যা 5-এর বেশি হয়, তাহলে তাকে হাই পারসােনিক বলে।
3. যদি ম্যাক সংখ্যা 1-এর কম হয়, তাহলে তাকে সাবসসানিক বলে। শব্দ তরঙ্গ প্রতিসৃত, প্রতিফলিত বা শােষিত হতে পারে।
• শব্দ তরঙ্গের প্রতিফলন প্রতিধ্বনি হিসাবে পরিচিত।
• পর্যবেক্ষক এবং বাধা যেখান থেকে শব্দ প্রতিফলিত হচ্ছে। তাদের মধ্যেকার নিম্ন দুরত্ব 16.6 মিটার। মানুষের কান প্রতিধ্বনি সনাক্ত করতে পারে, যদি শব্দ এবং তার প্রতিফলনের মধ্যে সময়ের ব্যবধান 0.1 সেকেন্ড
হয়।
• অডিটেরিয়ামের ছাদের আকৃতি গম্বুজের মতাে করা হয় প্রতিধ্বনি কমানাের জন্য।
• চাঁদে বায়ুমণ্ডলের অনুপস্থিতির কারণে, প্রতিধ্বনি শােনা যায় না।
ডপলারের প্রভাব (Doppler’s Effect):
এই ঘটনাটি হল , যখন পর্যবেক্ষক এবং শব্দের উৎসের মধ্যে আপেক্ষিক গতি থাকে, তখন পর্যবেক্ষকের শােনা আপাত কম্পাঙ্ক, শব্দের উৎস থেকে আসা প্রকৃত কম্পাঙ্কের থেকে আলাদা হয়।
উদাহরণ : পুলিশেরা এই ডপলারের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে দ্রুত গতিতে আসা যানবাহনের গতিবেগ মাপতে পারে। কারণ, যখন পর্যবেক্ষক ও শব্দের উৎসের মধ্যে দূরত্ব কমে তখন আপাত কম্পাঙ্ক কমে যায়।
আলােক তরঙ্গ : ইহা এক ধরনের তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ বা তীর্যক তরঙ্গরূপে বিস্তার লাভ করে এবং আমাদের চারিপাশে অন্যান্য বস্তুদের দেখতে সাহায্য করে। আলাে হল একপ্রকার শক্তি এবং ইহা তরঙ্গের আকারে থাকে। ইহার গতিবেগ 3x 10 মিটার প্রতি সেকেন্ড। সূর্য থেকে আলােক তরঙ্গ পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে ৪ মিনিট 19 সেকেন্ড এবং আলাে চাঁদ থেকে প্রতিফলিত হয়ে পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে 1.28 সেকেন্ড। আলােক তরঙ্গের ক্ষেত্রে এই ঘটনাগুলি দেখা যায়—প্রতিফলন, প্রতিসরণ, বিচ্ছুরণ, বিক্ষেপণ (Scattering), ব্যতিচার (Interference) এবং সমবর্তন (Polarization)।
Practice MCQ Question
1.ফটোসিন্থেসিস শব্দটি প্রথম প্রচলন করেন বিজ্ঞানী-
[A] ডারউইন[B] ল্যামার্ক
[C] বার্নের্স
[D] অ্যারিস্টটল
[C] বার্নের্স
2.পাতার কোন্ কলায় সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াটি ঘটে?
[A] জাইলেম কলা[B] ভাজক কলা
[C] স্থায়ী কলা
[D] মেসােফিল কলা
[D] মেসােফিল কলা
3.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াটি সংঘটিত হয়—
[A] দিবারাত্র (সবসময়)[B] দিনের বেলায়
[C] কেবলমাত্র রাত্রে
[D] দিন ও রাত্রির সন্ধিক্ষণে
[B] দিনের বেলায়
4.পৃথিবীতে শক্তির মূল উৎস হল—
[A] সূর্য[B]ATP
[C] জল
[D] বাতাস
[A] সূর্য
5.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার জন্য আদর্শ স্থান হল উদ্ভিদের
[A] মূল[B]কাণ্ড
[C] পাতা
[D] ফুল
[C] পাতা
6.সালােকসংশ্লেষের সঙ্গে সম্পর্কিত কোশ অঙ্গাণুটি হল-
[A] ক্লোরােপ্লাস্ট[B] লাইসােজোম
[C] মাইটোকনড্রিয়া
[D] গলগিবস্তু
A] ক্লোরােপ্লাস্ট
7.সালােকসংশ্লেষীয় একক বলা হয়—
[A] অক্সিজোমকে[B] রাইবােজোমকে
[C] কোয়ান্টোজোমকে
[D] স্ফিরােজোমকে
[C] কোয়ান্টোজোমকে
8.ক্লোরােফিল অণু গঠনে প্রয়ােজনীয় মৌলটি হল—
[A] ম্যাঙ্গানীজ[B] ম্যাগনেসিয়াম
[C] বােরন।
[D] ক্যালসিয়াম
[B] ম্যাগনেসিয়াম
9.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়াটি ভালভাবে হয় বর্ণালীর কোন্ রঙে?
[A] বেগুনী ও নীল[B] সবুজ ও লাল
[C] লাল ও নীল
[D] সবুজ ও নীল
[C] লাল ও নীল
10.সালােকসংশ্লেষে সক্ষম প্রাণীটি হল-
[A] প্লাসমােডিয়াম[B] প্যারামেশিয়াম
[C] এন্টামিবা
[D] ক্রাইস্যামিবা
[D] ক্রাইস্যামিবা
11.সালােকসংশ্লেষে অক্ষম উদ্ভিদটি হল—
[A] পাইনাস[B] পেনিসিলিয়াম
[C] ফার্ণ
[D] স্পাইরােগাইরা
[B] পেনিসিলিয়াম
12.শর্করা অণুর মৌলিক উপাদানগুলি হল—
[A]C, H, O[B]H,O, N
[C]C, H, N
[D]H, N, O
[A]C, H, O
13.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন অক্সিজেনের উৎস হল—
[A] CO2[B]SO2
[C] NO2
[D]H2O
[D]H2O
14.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন গ্লুকোজ অণুর
অক্সিজেনের উৎস হল- [A]CO2,[B]SO2,
[C]NO2,
[D]H2O
[A]CO2
15. সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় হিলবিকারক(প্রাকৃতিক) হল—
[A]ATP[B] NADP
[C] পটাশিয়াম ফেরিক অক্সালেট
[D] PGA
[[B] NADP
16. সালােকসংশ্লেষের সময় উদ্ভিদ পরিবেশ থেকে কোনগ্যাস গ্রহণ করে?
[A] অক্সিজেন[B] নাইট্রোজেন
[C] জলীয় বাষ্প
[D] কার্বন ডাই-অক্সাইড
[D] কার্বন ডাই-অক্সাইড
17. অ্যান্টেনা রঞ্জক বলা হয়-
[A] ক্লোরােফিল-a কে[B] সাইটোক্রোমকে
[C] ক্যারােটিনয়েডকে
[D] ক্লোরােফিল-d কে
[C] ক্যারােটিনয়েডকে
18.সালােকসংশ্লেষের সময় উদ্ভিদ কোন গ্যাস পরিবেশে পরিত্যাগ করে ?
[A] অক্সিজেন[B] নাইট্রোজেন
[C] জলীয়বাষ্প
[D] কার্বন ডাই-অক্সাইড
[A] অক্সিজেন
19. সালােকসংশ্লেষের সময় আলােকশক্তি গ্লুকোজ অণুর মধ্যেআবদ্ধ হয়—
[A] গতিশক্তি রূপে[B] তাপশক্তিরূপে
[C] স্থিতিশক্তি রূপে
[D] বিদ্যুৎশক্তি রূপে
[C] স্থিতিশক্তি রূপে
20. সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় এক অণু গ্লুকোজ উৎপাদনে জল প্রয়ােজন হয়-
[A] 8 অণু[B] 10 অণু
[C] 12 অণু
[D] 14 অণু
[C] 12 অণু
21. স্থলজ উদ্ভিদ মূলরােমের সাহায্যে যে জল শােষণ করে তা হল মাটির
[A] সংযুক্ত জল[B] কৈশিক জল
[C] জলাকী জল
[D] মহাকর্ষীয় জল
[B] কৈশিক জল
22.সালােকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার প্রয়ােজনীয় কঁচামাল দুটি হল—
[A] H2O ও CO2[B] সূর্যালােক ও জল
[C] জল ও CO2
[D] সূর্যালােক ও CO2
[[C] জল ও CO2
23.সালােকসংশ্লেষের আলােকদশায় উচ্চ শক্তি সম্পন্ন ATP প্রস্তুতিকরণকে বলে—
[A] ফটোসিন্থেটিক ফসফোরাইলেশন[B] অক্সিডেটিভ ফসফোরাইলেশন
[C] ফটোলাইসিস
[D] ফটোসিন্থেসিস
[A] ফটোসিন্থেটিক ফসফোরাইলেশন
24. উত্তেজিত ক্লোরােফিল দ্বারা জল বিশ্লিষ্ট হয়ে H+ ও OH-আয়নে পরিণত হওয়ার পদ্ধতিকে বলে—
[A] গ্লাইকোলাইসিস[B] ক্রেবস্ চক্র
[C] হাইড্রোলাইসিস
[D] ফটোলাইসিস
[D] ফটোলাইসিস
25.এনার্জি কারেন্সি বলে-
[A] ADP কে[B] ATP কে
[C]GTP কে
[D] AMP কে
[B] ATP কে
এরকম নতুন নতুন ইতিহাসের স্টাডি মেটেরিয়ালস ও অনান্য নোটস পেতে আমাদের মেনুতে Science পেজে যান এবং সেখানে সূচিপত্র হিসেবে বিভিন্ন স্টাডি মেটেরিয়ালস সাজানো রয়েছে আপনার যেটি প্রয়োজন সেটিতে ক্লিক করুন